ফজিলত: যে ব্যক্তি সকালে আয়াতুল কুরসি পড়বে সে বিকাল পর্যন্ত জিন শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয়ে থাকবে, আর যে ব্যক্তি বিকালে তা পড়বে সে সকাল পর্যন্ত জিন শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয়ে থাকবে।
اَللّٰهُ لَآ إِلٰهَ إِلَّا هُوَ ۚ اَلْحَىُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا تَأْخُذُهٗ سِنَةٌ وَّلَا نَوْمٌ ۚ لَهٗ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ ؕ مَنْ ذَا الَّذِى يَشْفَعُ عِندَهٗ إِلَّا بِإِذْنِهٖ ؕ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَىْءٍ مِّنْ عِلْمِهٖۤ إِلَّا بِمَاشَآءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ ۚ وَلَا يَـُٔوْدُهٗ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِىُّ الْعَظِيمُ
বাংলা অনুবাদ: আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো সত্য মাবুদ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্রা তো নয়-ই। আসমানসমূহে ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে সে, যে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া সুপারিশ করবে? তাদের সামনে-পিছনে যা কিছু রয়েছে, সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানের কিছুই তারা আয়ত্ব করতে পারে না, তবে যতটুকু তিনি চান তার কথা ভিন্ন। তাঁর কুরসি সমস্ত আসমান ও যমীন ব্যাপী। আর এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁকে ক্লান্ত করতে পারে না। তিনি সুউচ্চ সুমহান।
রেফারেন্স: (সূরা বাকারা-২৫৫), হাকিম, মুসতাদরাক, হাদীস ২০৬৪
ফজিলত: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যে ব্যক্তি সকাল ও বিকালে সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস তিনবার করে পড়বে, এটাই তার সবকিছুর (নিরাপত্তার) জন্য যথেষ্ট হবে।
সূরা ইখলাছ
قُلْ هُوَ اللّٰهُ أَحَدٌ ﴿١﴾ اللّٰهُ الصَّمَدُ ﴿٢﴾ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُوْلَدْ ﴿٣﴾ وَلَمْ يَكُنْ لَّهٗ كُفُوًا أَحَدٌ ﴿﴾٤
সুরা ফালাক
قُلْ أَعُوْذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ ﴿١﴾ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ ﴿٢﴾ وَمِنْ شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ ﴿٣﴾ وَمِنْ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِيْ الْعُقَدِ ﴿٤﴾ وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ ﴿٥﴾
সুরা নাস
قُلْ أَعُوْذُ بِرَبِّ النَّاسِ ﴿١﴾ مَلِكِ النَّاسِ ﴿٢﴾ إِلَـٰهِ النَّاسِ ﴿٣﴾ مِنْ شَرِّ الْوَسْوَاسِ الْخَنَّاسِ ﴿٤﴾ الَّذِيْ يُوَسْوِسُ فِيْ صُدُوْرِ النَّاسِ ﴿٥﴾ مِنَ الْجِنَّةِ وَالنَّاسِ ﴿٦﴾
বাংলা অনুবাদ:
বলুন, তিনি আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয়। আল্লাহ্ হচ্ছেন ‘সামাদ’ (তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী)। তিনি কাউকেও জন্ম দেন নি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয় নি। আর তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।
বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঊষার প্রতিপালকের। তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট হতে। ‘আর অনিষ্ট হতে রাতের অন্ধকারের, যখন তা গভীর হয়। আর অনিষ্ট হতে সমস্ত নারীদের, যারা গিরায় ফুঁক দেয়। আর অনিষ্ট হতে হিংসুকের, যখন সে হিংসা করে।
বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি মানুষের প্রতিপালকের, মানুষের অধিপতির, মানুষের মাবুদের কাছে, আত্মগোপনকারী কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট হতে; যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে, জিনের মধ্য থেকে এবং মানুষের মধ্য থেকে।
রেফারেন্স: (আবু দাউদ, নং ৫০৮২, তিরমিযী, নং ৩৫৭৫)
ফজিলত: যে ব্যক্তি সকালে তিনবার ও বিকালে তিনবার এই দুআ পড়বে, কোনো কিছুই তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।
بِسْمِ اللّٰهِ الَّذِيْ لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِيْ الْأَرْضِ وَلاَ فِيْ السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ
বাংলা অনুবাদ: আল্লাহ্র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।”
রেফারেন্স: আবূ দাউদ, নং ৫০৮৮; তিরমিযী, নং ৩৩৮৮; ইবন মাজাহ, নং ৩৮৬৯।
ফজিলত: যদি কেউ মাগরিবের নামাজের পর সাত বার নিচের দুআটি পড়ে, এরপর ঐ রাতে মারা যায় তবে তার জন্যে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লেখা হবে। একইভাবে ফজরের নামাজ শেষে দুআটি সাতবার পড়ে ঐ দিন মারা গেলেও তার জন্যে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লেখা হবে। দুআটি হলো :
للَّهُمَّ أَجِرْنِي مِنَ النَّارِ
বাংলা অনুবাদ: হে আল্লাহ্! আমাকে জাহান্নাম হতে রক্ষা করো।
রেফারেন্স: সুনানে আবু দাঊদ ৫০৭৯
ফজিলত: মা‘কিল ইবনু ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিত : তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন - যে ব্যক্তি সকালে (ঘুম থেকে) উঠে তিনবার বলবে- أَعُوذُ بِاللّٰهِ السَّمِيعِ الْعَلِيمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ এবং এরপর সূরা হাশর-এর শেষের তিন আয়াত পড়বে আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য সত্তর হাজার ফেরেশতা নিযুক্ত করবেন। এরা তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত দু‘আ করতে থাকবেন। যদি এ দিন সে মারা যায়, তার হবে শহীদের মৃত্যু। যে ব্যক্তি এ দু‘আ সন্ধ্যার সময় পড়বে, সেও এ একই মর্যাদা পাবে। সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত :
هُوَ اللّٰهُ الَّذِیْ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ عٰلِمُ الْغَیْبِ وَ الشَّهَادَةِ ۚ هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِیْمُ۲۲ هُوَ اللّٰهُ الَّذِیْ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ اَلْمَلِكُ الْقُدُّوْسُ السَّلٰمُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَیْمِنُ الْعَزِیْزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ ؕ سُبْحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا یُشْرِكُوْنَ۲۳ هُوَ اللّٰهُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ لَهُ الْاَسْمَآءُ الْحُسْنٰی ؕ یُسَبِّحُ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ۚ وَ هُوَ الْعَزِیْزُ الْحَكِیْمُ۠۲۴
রেফারেন্স: [তিরমিযী, হাদীস ২৯২২]
ফজিলত: যে ব্যক্তি এই দুআটি সকালে ৭ বার ও বিকালে ৭ বার পড়বে তার দুনিয়া ও আখিরাতের সকল চিন্তাভাবনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট হবেন।
حَسْبِيَ اللّٰهُ لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ
বাংলা অনুবাদ: আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত আর মাবুদ নেই। আমি তাঁর উপরই ভরসা করি। আর তিনি মহান আরশের মালিক।
রেফারেন্স: সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৫০৮১। হাদীসটি হযরত আবু দারদা রা. থেকে বর্ণিত।
ফজিলত: যে ব্যক্তি সকালে ১০০ বার ও বিকালে ১০০ বার এই দুআটি পড়বে, কিয়ামতের দিন তার চেয়ে বেশি উত্তম কিছু কেউ নিয়ে আসতে পারবে না, তবে সে ব্যক্তি (পারবে) যে তার মত এই আমল করবে বা তার চেয়েও বেশি আমল করবে।
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهِ
বাংলা অনুবাদ: আমি আল্লাহর সপ্রশংস তাসবিহ পাঠ করছি।
রেফারেন্স: মুসলিম, হাদীস ২৬৯২।
ফজিলত: যে ব্যক্তি এই দুআ দিনে ১০০ বার পড়বে সেটা তার জন্য ১০ টি দাস মুক্ত করার অনুরূপ (সওয়াব) হবে। তার জন্য ১০০ সওয়াব লিখা হবে। তার ১০০টি গোনাহ মিটিয়ে দেয়া হবে। সে দিন বিকাল পর্যন্ত সেটা তার জন্য শয়তান থেকে বাঁচার উপায় হিসাবে বিবেচিত হবে। আর কেউ (কিয়ামতের দিন) তার মত কিছু নিয়ে আসতে পারবে না। হ্যাঁ, সে ব্যক্তি ব্যতীত যে তার চেয়েও বেশি আমল করবে। আরেক বর্ণনায় আছে, যদি কেউ সকালে দুআটি একবার পড়ে তাহলে তার একটি ইসমাঈলি গোলাম আজাদ করার সওয়াব হবে, তার জন্যে দশটি নেকি লেখা হবে, দশটি গোনাহ মাফ করা হবে, তার মর্যাদা দশ স্তর বৃদ্ধি করা হবে এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে নিরাপদ থাকবে। সন্ধ্যায় যদি কেউ পড়ে, তবে সকাল পর্যন্ত সে অনুরূপ ফল পাবে। আরেক হাদীসে আছে, যদি কেউ দশবার দুআটি পড়ে তবে তার দশটি গোলাম আজাদ করার সওয়াব হবে। দুআটি হলো :
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ
বাংলা অনুবাদ: একমাত্র আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কোনো ইলাহা নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর, আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
রেফারেন্স: [বুখারী, হাদীস নং ৩২৯৩; মুসলিম, হাদীস নং ২৬৯১], [সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ৫০৭৯]
ফজিলত: যে ব্যক্তি সকালে অথবা বিকালে এই দুআ চারবার পড়বে, আল্লাহ তাকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্ত করবেন।
সকালে পড়বে:
اللّٰهُمَّ إِنّيْ أَصْبَحْتُ أُشْهِدُكَ، وَأُشْهِدُ حَمَلَةَ عَرْشِكَ، وَمَلاَئِكَتَكَ، وَجَمِيْعَ خَلْقِكَ، أَنَّكَ أَنْتَ اللّٰهُ لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُكَ وَرَسُوْلُكَ
সন্ধ্যায় পড়বে:
اللّٰهُمَّ إِنّيْ اَمْسَيْتُ أُشْهِدُكَ، وَأُشْهِدُ حَمَلَةَ عَرْشِكَ، وَمَلاَئِكَتَكَ، وَجَمِيْعَ خَلْقِكَ، أَنَّكَ أَنْتَ اللّٰهُ لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُكَ وَرَسُوْلُكَ
বাংলা অনুবাদ:
হে আল্লাহ! আমি সকালে উপনীত হয়েছি। আপনাকে আমি সাক্ষী রাখছি, আরও সাক্ষী রাখছি আপনার ‘আরশ বহনকারীদেরকে, আপনার ফেরেশতাগণকে ও আপনার সকল সৃষ্টিকে, (এর উপর) যে— নিশ্চয় আপনিই আল্লাহ, একমাত্র আপনি ছাড়া আর কোনো সত্য মাবুদ নেই, আপনার কোনো শরীক নেই; আর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনার বান্দা ও রাসূল।
হে আল্লাহ! আমি সন্ধ্যায় উপনীত হয়েছি। আপনাকে আমি সাক্ষী রাখছি, আরও সাক্ষী রাখছি আপনার ‘আরশ বহনকারীদেরকে, আপনার ফেরেশতাগণকে ও আপনার সকল সৃষ্টিকে, (এর উপর) যে— নিশ্চয় আপনিই আল্লাহ, একমাত্র আপনি ছাড়া আর কোনো সত্য মাবুদ নেই, আপনার কোনো শরীক নেই; আর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনার বান্দা ও রাসূল।
রেফারেন্স: আবূ দাউদ, হাদীস নং ৫০৭১; বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ, নং ১২০১
ফজিলত: যে ব্যক্তি সকালে এই দুআ পাঠ করলো, সে যেন সেই দিনের শুকরিয়া আদায় করলো। আর যে ব্যক্তি বিকালে এ দুআ পাঠ করলো সে যেন রাতের শুকরিয়া আদায় করলো।
সকালে পড়বে :
اللّٰهُمَّ مَا أَصْبَحَ بِيْ مِنْ نِعْمَةٍ أَوْ بِأَحَدٍ مِنْ خَلْقِكَ فَمِنْكَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ، فَلَكَ الْحَمْدُ وَلَكَ الشُّكْرُ
বিকালে পড়বে :
اللّٰهُمَّ مَا اَمْسٰى بِيْ مِنْ نِعْمَةٍ أَوْ بِأَحَدٍ مِنْ خَلْقِكَ فَمِنْكَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيْكَ لَكَ، فَلَكَ الْحَمْدُ وَلَكَ الشُّكْرُ
বাংলা অনুবাদ:
হে আল্লাহ! যে নেয়ামত আমার সাথে সকালে (বিকালে) উপনীত হয়েছে, অথবা আপনার সৃষ্টির অন্য কারও সাথে; এসব নেয়ামত কেবলমাত্র আপনার নিকট থেকেই; আপনার কোনো শরীক নেই। সুতরাং সকল প্রশংসা আপনারই। আর সকল কৃতজ্ঞতা আপনারই প্রাপ্য।
হে আল্লাহ! যে নেয়ামত আমার সাথে বিকালে উপনীত হয়েছে, অথবা আপনার সৃষ্টির অন্য কারও সাথে; এসব নেয়ামত কেবলমাত্র আপনার নিকট থেকেই; আপনার কোনো শরীক নেই। সুতরাং সকল প্রশংসা আপনারই। আর সকল কৃতজ্ঞতা আপনারই প্রাপ্য।
রেফারেন্স: আবূ দাউদ, নং ৫০৭৫; নাসাঈ, আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, নং ৭।
ফজিলত: যে ব্যক্তি এই দুআ সকাল ও বিকালে তিনবার করে পড়বে, আল্লাহর দায়িত্ব হয়ে যায় তাকে কিয়ামতের দিন সন্তুষ্ট করা।
رَضِيْتُ بِاللّٰهِ رَبًّا، وَبِالْإِسْلاَمِ دِيْنًا وَّبِمُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَبِيًّا
বাংলা অনুবাদ: আল্লাহকে রব, ইসলামকে দীন ও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নবীরূপে গ্রহণ করে আমি সন্তুষ্ট।
রেফারেন্স: আহমাদ, নং ১৮৯৬৭; আবু দাউদ, নং ১৫৩১; তিরমিযী, নং ৩৩৮৯।